আধ্যাত্মিকতার উন্নতির জন্য করনীয় কি?

আধ্যাত্মিকতা মানে বিশেষ কোন অনুশীলন নয়। এটা জীবন যাপনের এক ধরন। সেখানে পৌঁছতে গেলে, অনেক কিছু করার আছে। এটা আপনার বাড়ির বাগানের মতন। যদি মাটি, সূর্যের আলো বা গাছ যেমন তেমন ভাবে থাকে তাহলে ফুল ফুটবে না, আপনাকে সেগুলো নির্দিষ্ট ভাবে রাখতে হবে। যত্ন নিতে হবে। সেরকম ভাবেই আপনি যদি আপনার শরীর, মন, আবেগ, শক্তি এগুলোকে বিশেষভাবে পরিচর্যা করেন তাহলে আপনার মধ্যে আলাদা কিছু একটা প্রস্ফুটিত হবে – সেটাই আধ্যাত্মিকতা। যতক্ষণ আপনার বিচারবুদ্ধি অপক্ক রয়েছে সেটা সবকিছুকেই সন্দেহের চোখে দেখে। কিন্তু যখনি সেটি পরিণত হয়, তখন সেটি সবকিছুকে এক আলাদা মাত্রায় অনুভব করতে শুরু করে। যেমনঃ
    • সততা 
    • দেশের উন্নয়নে নিয়োজিতো বা অংশ গ্রহন
    • মানব সেবা
    • রাষ্ট্রিয় বা সরকারি আদেশ বা বিধি-নিষেধ মান্য করা ইত্যাদি
    • অপমান করবেন না
    • অপচয় করবেন না 
    • গরীবদের খাওয়ান 
    • গীবত করবেন না 
    • আপনার শপথ রাখুন 
    • ঘুষ নেবেন না 
    • আপনার রাগকে সংযত করুন 
    • গসিপ ছড়াবেন না
    • অন্যদের সম্পর্কে ভাল চিন্তা করুন (২৪:১২)
    • অতিথিদের সাথে ভাল ব্যবহার করুন ( ৫১:২৪-২৭)
    • বিশ্বাসীদের ক্ষতি করবেন না (৩৩:৫৮) পিতামাতার সাথে অসভ্য হবেন না (১৭:২৩)
    • অন্যদের নিয়ে উপহাস করবেন না (৪৯:১১)
    • নম্রভাবে চলুন (২৫:৬৩)
    • মন্দের জবাব ভাল দিয়ে দাও (৪১:৩৪)
    • যদি শত্রু শান্তি চায়, তাহলে তা গ্রহণ করুন (৮:৬১)
    • অন্যের মিথ্যা দেবতাদের অপমান করবেন না(৬:১০৮)

    ৫ টি অভ্যাস নিজের থেকে একদম ঝেড়ে ফেলুন!

    ১. অন্যের দয়া কামনা করা
    ২.পরিবর্তনকে ভয় করা
    ৩. অতীত নিয়ে পরে থাকা
    ৪. নিজেকে ছোট মনে করা
    ৫. অতিরিক্ত চিন্তা করা

    সাফল্যের জন্য ৭টি অভ্যাস গড়ে তুলুন 
    •  প্রতিদিন পড়ুন।
    •  আপনার স্বাস্থ্য একটি অগ্রাধিকার করুন।
    • আপনি প্রশংসিত লোকদের কাছ থেকে শিখুন।
    •  রাতের আগে আপনার দিনের পরিকল্পনা করুন।
    •  আপনার সামনে আপনার লক্ষ্য রাখুন।
    •  ভীতিকর হলেও পদক্ষেপ নিন।
    • কৃতজ্ঞতার মনোভাব রাখুন।